ঢাকা , বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে সেল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ইউজিসির বিপুল আমদানিতেও ভোজ্যতেলের বাজার অস্থিতিশীল চিন্ময় দাসের জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল মুক্তিযোদ্ধা তথ্যভাণ্ডার তৈরিতে অনিয়ম এ সরকারও কুমিল্লা থেকে খুনের ইতিহাস শুরু করেছে-শামসুজ্জামান দুদু যুব সমাজ দেশে জীবন ও জীবিকার নিশ্চয়তা পাচ্ছে না-জিএম কাদের ট্রাম্পের শুল্কনীতির অস্থিরতায় বিশ্ব অর্থনীতির ঝুঁকি বাড়ছে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন বাড়ছে পাচার অর্থ ফেরাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ২৩৯৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্রয় কমিটিতে ১২ প্রস্তাব অনুমোদন প্রশাসন ক্যাডারের তরুণদের হতাশা-ক্ষোভ গুচ্ছে থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয় ৯ বছরেও ফেরেনি রিজার্ভ চুরির অর্থ কারাগার থেকে ফেসবুক চালানো সম্ভব নয় ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ-আসিফ নজরুল এক সপ্তাহ পর ক্লাসে ফিরলেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা কোটায় উত্তাল জাবি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা সমর্থন করছি না-মান্না চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ

চরম ভোগান্তিতে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা

  • আপলোড সময় : ২৮-০৭-২০২৪ ১২:৩৪:৩১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৮-০৭-২০২৪ ১২:৩৪:৩১ পূর্বাহ্ন
চরম ভোগান্তিতে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
দেশে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে মোবাইল ব্যাংকিং। প্রতিমাসে গড়ে দেড় লাখ কোটি টাকার লেনদেন হচ্ছে এর মাধ্যমে। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে গত শুক্রবার থেকে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকরা। তবে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি উন্নতির আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে বিকাশ, রকেট, নগদসহ ১৩টি এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট ২২ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। গত এপ্রিলে মাধ্যমে মোট লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়। আগের মাস মার্চে লেনদেনের পরিমাণ ছিল লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংকের পাশাপাশি মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) সেবা প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। কেননা বেশ কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকায় অ্যাপের মাধ্যমে এখন ব্যাংক থেকে এমএফএস অ্যাকাউন্টে টাকা নেওয়া পুরোপুরি বন্ধ ছিলো। কারও এমএফএস অ্যাকাউন্টে টাকা থাকলেও অনেক ধরনের বিল ইন্টারনেট ছাড়া পরিশোধ করা যাচ্ছিলো না। অনেক এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউট করতে পারছিলো না। এর ফলে সেবায় ব্যাপক ভোগান্তি তৈরি হয়েছিলো। তবে আজ থেকে ইন্টারনেট কিছুটা সচল ব্যাংক খোলা রাখার কারণে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হবে বলে মনে করছেন তারা। গ্রাহকদের এমএফএস অ্যাকাউন্টে যে টাকা থাকে তা -মানি হিসেবে বিবেচিত। কোনো একটি এমএফএস কোম্পানি চাইলেই -মানি ইস্যু করতে পারে না। এসব প্রতিষ্ঠান কেবল গ্রাহকের জমা সমপরিমাণ -মানি বা পেমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্ট ইস্যু করতে পারে। এই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এমএফএস প্রতিষ্ঠানকে কোনো একটি ব্যাংকে খুলতে হয়ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট (টিসিএসএ)’ প্রতিদিন লেনদেন শেষে এই হিসাবে জমা এবং -মানি ইস্যুর হিসাব মেলাতে হয়। কোনো প্রতিষ্ঠান এর বেশি ইস্যু করলে তা জাল হিসেবে বিবেচিত।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে তিন দিন ছিল সাধারণ ছুটি। কারফিউ শিথিলের মধ্যে বেলা ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ব্যাংকগুলো কিছু শাখা খোলা রেখে সেবা দিতে পেরেছে। সাধারণত সাপ্তাহিক অন্যান্য ছুটির দিন অ্যাপ, এমএফএস, এটিএম বুথসহ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লেনদেনের চাপ বেশি থাকে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য