ঢাকা , বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ , ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সামগ্রিক শুল্ক কাঠামো হ্রাস পেতে পারে-এনবিআর বেতন-ভাতা নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষের শঙ্কা সুনামগঞ্জে ১০৬ নদী মরতে বসেছে জুলাই যোদ্ধারা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির পরিবর্তে অবনতি হচ্ছে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৬ জন গ্রেফতার ঈদে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত রাখতে নির্দেশনা অধিদফতরের বিস্ফোরক মন্তব্যে তোলপাড় তিন মিনিটে যমুনা পার মুক্তি পেলো ‘জ্বীন ৩’ ছবির গান ‘কন্যা ‘ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার’ জয়া ঈদে পর্দায় দেখা যাবে অপূর্ব-নীহা জুটি এবার ভিলেন রূপে দেখা যাবে শাহরুখকে করণের কটাক্ষের জবাবে দিলেন কার্তিক যে কারণে কেঁদে বুক ভাসালেন আমিরকন্যা সংকটে দুর্বল ব্যাংক মারা গেছেন অভিনেত্রী এমিলি দ্যকেন বক্স অফিসে নতুন রেকর্ড গড়লো ‘নে ঝা ২’ জাতীয় স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীতে আ.লীগের ঝটিকা মিছিল দুর্ঘটনা ও অপরাধ সংঘটনে বেশি দায়ী মোটরসাইকেল

বাবার টাকা চুরি করে তার সঙ্গেই থানায় গিয়ে মামলা

  • আপলোড সময় : ১৪-০৭-২০২৪ ১১:৩৬:২৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৪-০৭-২০২৪ ১১:৩৬:২৫ পূর্বাহ্ন
বাবার টাকা চুরি করে তার সঙ্গেই থানায় গিয়ে মামলা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবদুল হামিদ নামে এক ব্যবসায়ীর বাসা থেকে দেড় কোটি টাকার বেশি চুরির ঘটনা ঘটে। নিয়ে তিনি থানায় মামলা করেন। পরে তদন্ত করে তারই মেয়ে মিনাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার দেয়া তথ্য মোতাবেক পরে গ্রেফতার করা হয় তার স্বামীকে। পুলিশ জানায়, ব্যবসায়ীর সিন্দুক থেকে টাকা চুরির ঘটনায় জড়িত মিনা সাকিবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা টাকা চুরির কথা স্বীকার করেন।
 বাবার সিন্দুক থেকে টাকা নিয়ে মিনা স্বামীর হাতে তুলে দেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাকিবুল হাসানের কাছ থেকে চুরির ৯০ লাখ টাকা উদ্ধার করে। গতকাল শনিবার বিকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুল হক ভূঞা। তিনি বলেন, মামলার বাদী আবদুল হামিদ পেশায় ঠিকাদার। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। গত ঈদুল আজহার দুই দিন আগে সপরিবারে তিনি ভোলায় গ্রামের বাড়িতে যান। ঈদ উদযাপন শেষে গত ২০ জুন ঢাকার বাসায় ফেরেন তিনি। ঢাকায় ফেরার ১১ দিনের মাথায় তিনি বাসায় টাকা রাখার সিন্দুক খুলে দেখতে পান, তার এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা নেই। আবদুল হামিদ বাসায় সবাইকে টাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিন্তু টাকা নেয়ার কথা কেউ স্বীকার করেননি। পরে গত জুলাই মেয়ে মিনাকে সঙ্গে নিয়ে মোহাম্মদপুর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে চুরির মামলা করেন তিনি। মামলা করা হলে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ ব্যবসায়ী আবদুল হামিদের বাসায় যায়। সিন্দুক না ভেঙে টাকা চুরির সঙ্গে ঘরের লোকজন জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করেন পুলিশ কর্মকর্তারা। পরে তদন্ত শুরু হলে বাসার প্রত্যেককে কৌশলে টাকা চুরির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ব্যবসায়ী আবদুল হামিদের একমাত্র মেয়ে মিনা হামিদকে তাদের সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে মিনা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন, তিনি সিন্দুকের তালা খুলে টাকা চুরি করেছেন। সেই টাকা তিনি স্বামী সাকিবুল হাসানের কাছে দিয়েছেন। তার তথ্যমতে, সাকিবুলকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে জুলাই মিনা সাকিবকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স