ঢাকা , সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই অধিকাংশ কৃষকের রঙিন ফুলকপি চাষে নারী উদ্যোক্তার বাজিমাত রামপালে মন্দিরসহ জমি ফিরে পেতে বৃদ্ধের আকুতি বিপিজেএর সভাপতি মহসীন সম্পাদক বাবুল ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে চিকিৎসাসেবা সরকারি কলেজের সম্পত্তি দখল পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি সেতু নির্মাণ ‘মাছের প্রজনন বাড়াতে কীটনাশক ব্যবহার কমাতে হবে’ বোতল দিয়ে ঘর তৈরি করে বাবার স্বপ্নপূরণ আগুনে পুড়ে নিঃস্ব বিকাশ ত্রিপুরার পরিবার ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ কর্মকর্তা আটক অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু ৮ম দিনে এসেছে ১০২ নতুন বই শিক্ষাখাতে বিশৃঙ্খলা দিশেহারা সরকার শিক্ষাখাতে বিশৃঙ্খলা দিশেহারা সরকার বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি খালেদা জিয়ার ৮ মামলা বাতিলের রায় প্রকাশ ধানমন্ডি-৩২ সহ দেশব্যাপী ভাঙচুর ও সহিংসতায় উদ্বেগ টিআইবির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে দেশের চলমান পরিস্থিতি তুলে ধরবে বিএনপি বাজারে চাল ও তেল নিয়ে অস্থিরতা কাটছে না
ভরা মৌসুমেও চড়া ফলের বাজার

আড়াইশ টাকার নিচে নেই বিদেশি ফল

  • আপলোড সময় : ৩০-০৬-২০২৪ ১১:১৬:১০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩০-০৬-২০২৪ ১১:১৬:১০ পূর্বাহ্ন
আড়াইশ টাকার নিচে নেই বিদেশি ফল
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
দেশি ফলের ভরা মৌসুমে কদর কমলেও দাম কমেনি বিদেশি ফলের। এখনো খুচরা বাজারে আড়াইশো টাকার নিচে মিলছে না আপেল, আনার, কমলা মাল্টার মতো বিদেশি ফল।
বাজারে বর্তমানে সবচেয়ে কমদামি বিদেশি ফল মাল্টা, যা কেজিপ্রতি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কমলা ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, আপেল ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা, নাসপাতি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা কিছু ফলের দাম ঈদের পরেই কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। দাম বাড়ার জন্য বাড়তি দরে শুল্কায়ন ডলারসংকটকে দায়ী করেছেন পাইকারি ফল ব্যবসায়ীরা। দামবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে- বিদেশি ডালিম লাল আঙুরও। প্রতি কেজি ডালিম বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে। এছাড়া লাল অঙুরের কেজি ৬০০ থেকে ৬৬০ টাকা। পল্টনে ফল ব্যবসায়ী দিদারুল আলম বলেন, এখন বিদেশি ফলের মৌসুমও নয়। যে কারণে আমদানি কম। এছাড়া ডলারের দামের কারণে গত রোজার মধ্যে থেকেই বিদেশি ফলের বাজার চড়া। বাজারে প্রচুর দেশি ফল রয়েছে। ক্রেতাদের আকর্ষণ এখন দেশি ফলে। তাই বিদেশি ফলের দাম নিয়ে কেউ মাথা ঘামাচ্ছেন না। সেখানে ফল কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী ফাহিম আহমেদ বলেন, বাজারে আম কাঁঠাল আছে। এখন বিদেশি ফল কিনছি না। এগুলো শেষ হলে দেখা যাবে ওইসবের (বিদেশি ফল) দাম কতো। বাজারে দেশি ফলের সরবরাহ খুব ভালো। আম, কাঁঠাল, আনারস, কলা, পেয়ারা, জামরুলসহ হরেক রকম দেশি ফল রয়েছে ওইসব দোকানে। ফল বিক্রেতারা বলেন, দেশি ফলের একদম ভরা মৌসুম চলছে, যে কারণে বিদেশি ফলের চাহিদা কমেছে। তবে দাম কমেনি সেই তুলনায়। আগে সময় বিদেশি ফল খুব কম দামে বিক্রি হতো। এবার ব্যতিক্রম। তবে, বাজারে এবার দেশি ড্রাগন ফলের আধিক্য দেখা যাচ্ছে। দামও কম। প্রতি কেজি ড্রাগন ২০০ থেকে ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সরবরাহ রয়েছে পর্যাপ্ত।
বাজারের তথ্য বলছে, গত রমজানে বিদেশি ফলের দাম অস্বাভাবিক ছিল। এরপর আস্তে আস্তে আপেল, কমলা মাল্টার মতো বিদেশি ফলের দাম বাড়তে থাকে। কোরবানির পর বিদেশি ফলের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ১০০ টাকা। এখনো তা কমেনি। ঢাকা মহানগর ফল আমদানি-রপ্তানিকারক আড়তদার ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ আবদুল করিম বলেন, ডলারের দাম বেশি। শুল্ক-করও এর মধ্যে কমানো হয়নি। আমদানিকারকরা এখনো কিছু জটিলতার মধ্যে রয়েছেন। সবমিলে আমদানি কম, দাম বেশি।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য