ঢাকা , শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫ , ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
এই সরকার দিয়ে কোনো অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়-ডা. তাহের লাখো মানুষের জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে যারা ধর্মের নামে রাজনীতির ব্যবসা করে, তাদের হাতে নারীরা নির্যাতিত-সালাহউদ্দিন আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না-প্রধান উপদেষ্টা নারীদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়নের চিন্তা করলে ভুল হবে : সেনাপ্রধান নির্বাচনকালীন ডিসি নিয়োগ পুলিশ দেখে ফেলে যাওয়া প্রাইভেটকারে মিললো এক লাখ পিস ইয়াবা তিন মাসে আয়ে প্রবৃদ্ধি তবুও তিতাসের লোকসান ২৪৯ কোটি টাকা প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখেই তরুণের আত্মহত্যা দুই দশকে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা আটগুণ বৃদ্ধি মুন্সিগঞ্জের ভাষানচর বালুমহল ইজারা ঘিরে অভিযোগ, হয়রানি বন্ধে তদন্তের দাবি কৃষি গুচ্ছ ভর্তির আবেদন শুরু ২৫ নভেম্বর, পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি ভয়াবহ দুর্ভোগ হানিফ ফ্লাইওভারে! যৌনাচারের অভিযোগে ঢাবি শিক্ষক গ্রেফতার ইসলামী ব্যাংক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্বাচনের আগে গণভোট চায় ৮ দল আমি পাশে না দাঁড়ালে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক স্থাপনা থাকতো না-কাদের সিদ্দিকী স্কুলে ভর্তিতে কোটা নিয়ে আপত্তি অভিভাবকদের দেশে দ্রুত কমছে খাদ্যের মজুত ট্রাভেল এজেন্সি অধ্যাদেশ-২০২৫ বাতিলের দাবি

বাল্যবিবাহের অপরাধ আমলে নেওয়ার সময়সীমা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

  • আপলোড সময় : ০৩-১১-২০২৫ ০৫:১৪:১২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৩-১১-২০২৫ ০৫:১৪:১২ অপরাহ্ন
বাল্যবিবাহের অপরাধ আমলে নেওয়ার সময়সীমা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
দুই বছর সময়সীমার পরে বাল্যবিবাহের অপরাধ আমলে নেওয়ার ক্ষেত্রে আইনগত বাধা কেন অসাংবিধানিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রুলে ২ বছর সময়সীমার পরে বাল্যবিবাহের অপরাধ আমলে গ্রহণে আইনগত বাধা কেন ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। গতকাল রোববার বিচারপতি কাজী জিনাত হক এবং বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট তানজিলা রহমান। এর আগে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭-এর ধারা ১৮-এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের ১৮ ধারায় বলা হয়েছে, বাল্যবিবাহ সংঘটনের দুই বছর পর কোনো অভিযোগ আদালত আমলে নিতে পারবে না। রিটকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, বাল্যবিবাহের শিকার শিশুরা প্রায়ই অল্পবয়সী ও মানসিকভাবে অসহায় থাকে। তারা তখন অভিযোগ জানাতে পারে না। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর যখন বিচার চায়, তখন এই ১৮ ধারা তাদের পথ রুদ্ধ করে দেয়। এটি রাষ্ট্রের ন্যায়বিচার প্রদানের দায়িত্বের পরিপন্থি। এটি এমন একটি আইনি বাধা যা বাস্তবে অপরাধীকে রক্ষা করে এবং ভুক্তভোগীকে বঞ্চিত করে। এটি সংবিধানের ২৭, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আইনের সমান সুরক্ষা ও ন্যায়বিচারের অধিকারের পরিপন্থি।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স