ঢাকা , বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আমেরিকাই কি ব্রিকসকে এগিয়ে দিচ্ছে? কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু রাজধানীতে অবৈধ ওয়াকিটকি ব্যবসায় জড়িত দু’জন গ্রেফতার চাটমোহরে ওএমএসের আটা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে মানুষ এস আলমের দুই ছেলেসহ ১০ জনের নামে মামলা ফরিদপুর-৪ আসনে ভাঙ্গার দু’ইউনিয়ন নিয়ে হাইকোর্টে রিট বাগেরহাটের ৪ আসন বহালের দাবিতে মিছিল দু’দিন হরতাল পুলিশের মিথ্যা তদন্ত প্রতিবেদনে ব্যবসায়ী মৃত্যুশয্যায় বেবিচকের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রধান উপদেষ্টার কাছে অভিযোগ বাজারে জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া মা-নবজাতকের যত্নে পরিবর্তন আনছে স্বাস্থ্যশিক্ষা ১৩ ট্রাভেল এজেন্সির নিবন্ধন বাতিল ডাকসু নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিকের মৃত্যু পাট পণ্যের উপযোগিতাকে প্রাধান্য দিতে হবেÑ বাণিজ্য উপদেষ্টা গুণতে হবে বিপুল টাকা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা ভিপি প্রার্থী তাহমিনার ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন-নাছির শান্তিপূর্ণভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, দিনভর আলোচনা নানা ঘটনা নেপালে বিক্ষোভ-প্রাণহানির জেরে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

এস আলমের দুই ছেলেসহ ১০ জনের নামে মামলা

  • আপলোড সময় : ১০-০৯-২০২৫ ১২:৫৯:২০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০৯-২০২৫ ১২:৫৯:২০ অপরাহ্ন
এস আলমের দুই ছেলেসহ ১০ জনের নামে মামলা
পে অর্ডার জালিয়াতির অভিযোগে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের দুই ছেলে, এক উপ কর কমিশনার এবং ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাত কর্মকর্তাসহ ১০ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক মো. নিজাম উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিরা হলেন, সাইফুল আলমের ছেলে আসাদুল আলম মাহির ও আশরাফুল আলম, কর কর্মকর্তা চট্টগ্রাম কর অঞ্চল-১ এর সাবেক উপ কর কমিশনার আমিনুল ইসলাম, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন, মো. আমির হোসাইন, মো. আহসানুল হক, মো. রুহুল আমিন, শামীম আক্তার, মো. আনিস উদ্দিন ও গাজী মোহাম্মদ ইয়াকুব। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ পরিচালক সুবেল আহমেদ। এজাহারে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে আয়কর রিটার্নে আসাদুল আলম মাহির ২৯ জুন তারিখের পে-অর্ডারের মাধ্যমে কর দেওয়ার তথ্য দেন। একই সঙ্গে ব্যাংক হিসাবে ওই দিন ২৫ কোটি টাকা জমা ও উত্তোলন দেখানো হয়। কিন্তু দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তে দেখা যায়, যে ব্যাংক হিসাবে পে-অর্ডার ইস্যু ও হিসাব বিবরণী দাখিলের তথ্য দেখানো হয়, সেই হিসাবটি খোলা হয় ওই ঘটনার আরও ৫ মাস ২০ দিন পর, একই বছরের ১৯ ডিসেম্বর। টাকা জমার কোনো রশিদও পাওয়া যায়নি। ২০ ডিসেম্বর ব্যাংকে কোনো লেনদেনের তথ্য না থাকলেও ওই তারিখে জমার রশিদ পাওয়া গেছে। একইভাবে, আশরাফুল আলমের ব্যাংক হিসাবে ২০২১ সালের ২৯ জুন পে-অর্ডার ইস্যু দেখানো হলেও সেদিন হিসাবে কোনো টাকা ছিল না। পে-অর্ডারের অর্থ জমার কোনো রশিদও পাওয়া যায়নি। ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে আসামিরা তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহারের মাধ্যমে জালিয়াতি করে ২০ ডিসেম্বরের লেনদেন পাঁচ মাস আগে ২৯ জুন দেখিয়েছেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স