ঢাকা , বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
কেরানীগঞ্জ-৩: পলকে থামানো মানে তৃণমূলকে থামানো এবার ভূতের চরিত্রে দেখা যাবে রাশমিকাকে পুরুষদের প্রতি যে অনুরোধ করলেন তামান্না আইনি জটিলতায় জড়ালেন সুহানা যদি অপরাধী হতাম তাহলে চুপচাপ থাকতাম: জয় ভক্ত অটোগ্রাফ চাওয়ায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লেন ফারিয়া ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করাতে সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন অপু-শাকিব নিজের অভিনীত সিনেমা দেখে আবেগে কেঁদে দিলেন ‘দ্য রক’ জটিল রোগে ভুগছেন জাংকুক সরকারের ওপর চাপ বেড়েছে ঋণ পরিশোধের কোনো ব্লেম নিতে রাজি নই শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ করবো-সিইসি ফরিদপুরের সালথায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা: স্বামী আটক ছড়িয়ে পড়া গুজবে কান না দিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সেনাপ্রধানের আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকার কি পথ হারিয়েছে প্রশ্ন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই তিন প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা সবারই প্রতিশ্রুতি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস ডাকসু নিয়ে কোনো ধরনের টালবাহানা চলবে না : ছাত্রদল হলত্যাগের নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান করে বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ট্রাম্পের নেতৃত্বে মার্কিন প্রভাব: চ্যালেঞ্জ ও অনিশ্চয়তা ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ হাজার ছাড়ালো

নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে

  • আপলোড সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রের নীতিমালা সংশোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটকক্ষের সংখ্যা কমছে। গতকাল সোমবার ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহের সই করা সংশোধিত নীতিমালা থেকে এই তথ্য জানা গেছে। সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র এবং ৫০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৪০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারণের বিধান ছিল। নতুন সংশোধনী অনুযায়ী, সাধারণভাবে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র এবং ৬০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৫০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ নিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা পুনর্নির্ধারণ করার মাধ্যমে কমিশন ইতোমধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। আগে পুরুষদের জন্য একটি বুথে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫০০ এবং নারীদের জন্য ৪০০। এখন তা যথাক্রমে ৬০০ ও ৫০০ করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৪৯ হাজার বুথ কমানো সম্ভব হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রায় দেড় লক্ষ নির্বাচন কর্মকর্তার প্রয়োজনও কমছে। তিনি বলেন, শুধু একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এত বড় অঙ্কের ব্যয় সাশ্রয় হচ্ছে। ভবিষ্যতেও প্রতিটি ধাপে এই মিতব্যয়িতা নিশ্চিত করতে হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স