ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫ , ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মেসির জোড়া গোলে ফাইনালে ইন্টার মায়ামি টাইব্রেকারে গ্রিমসবির কাছে হেরে বিদায় নিলো ম্যানইউ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন হামজা ‘মুসলিম হওয়ার কারণে অনেকে আমাকে টার্গেট করেন’ ভারতের ২৬ বিশ্বকাপ জেতার সুযোগ দেখছেন না শ্রীকান্ত নতুন ক্যাটাগোরিতে বেতন কত কমল বাবর-রিজওয়ানের? বড় ব্যবধানে হারলো সাকিবের ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স বাংলাদেশকে হারানো সহজ হবে না: স্কট এডওয়ার্ডস রাকসু নির্বাচনের তফসিল ৩য় বারের মতো পুনর্বিন্যস্ত পিছিয়েছে ভোট জকসু নির্বাচনে বয়সসীমা থাকছে না দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা চন্দ্রনাথ পাহাড় ঘিরে উসকানির চিহ্ন দেখামাত্র ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে-মির্জা ফখরুল শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়-বুয়েট ভিসি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা যাচাইয়ে কমিটি ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া এবং ইনফ্লুয়েঞ্জায় কাবু মানুষ হিজাব বিতর্কে শিক্ষক বরখাস্ত উত্তাল ভিকারুননিসা আজ জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ মোট ভোটার ১২ কোটি ৬১ লাখ ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় উৎসবমুখর ঢাবি ক্যাম্পাস প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের উপর সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

জেলের নাম পরিবর্তন করে ‘কারেকশন সার্ভিস বাংলাদেশ’ করা হবে

  • আপলোড সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০৫:৩১:৫৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০৫:৩১:৫৮ অপরাহ্ন
জেলের নাম পরিবর্তন করে ‘কারেকশন সার্ভিস বাংলাদেশ’ করা হবে
বাংলাদেশ জেলের নাম পরিবর্তন করে ‘কারেকশন সার্ভিস বাংলাদেশ’ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার কারা সদরদপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। তিনি দায়িত্ব দেওয়ার পর গত এক বছরে কারাগারে নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন। কারাগার সংশ্লিষ্ট সংস্কার এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে তুলে ধরে আইজি প্রিজন বলেন, তীব্র জনবল সংকটের সমস্যা কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে এক হাজার ৮৯৯ নতুন জনবলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং আরও দেড় হাজার জনবলের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। কারা বিভাগ সংশ্লিষ্ট আইন-কানুন যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে কারেকশন সার্ভিস অ্যাক্ট ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে বলে জানান তিনি। আইজি প্রিজন জানান, মামলাসহ নানা জটিলতা অতিক্রম করে দীর্ঘ এক যুগ পরে সিনিয়র জেল সুপারসহ সব পদবীতে পদোন্নতির ব্যবস্থা করা হয়েছে, যা প্রশাসনে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করছে। এ ছাড়া নিয়োগবিধি সংক্রান্ত জটিলতায় অনেকগুলো পদে নিয়োগ এবং পদায়ন করা সম্ভব হচ্ছিল না, তাও যুগোপযোগী করে নতুন নিয়োগবিধি অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে। কারা বিভাগের পোস্টিং বাণিজ্যের বহুল প্রচলিত অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে বর্তমানে সব গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সৎ কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের পদায়ন করা হচ্ছে এবং তা চলমান রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বন্দিদের স্থান সংকুলানের জন্য নতুন করে দুটি কেন্দ্রীয় কারাগার এবং চারটি জেলা কারাগার চালু করা হয়েছে। এ ছাড়া অধিকতর সমন্বয়ের জন্য ঢাকা বিভাগকে ভেঙে দুটি বিভাগ করা হয়েছে। কারা বিভাগের নিয়োগ প্রক্রিয়াকে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মুক্ত রাখতে নানাবিধ উদ্ভাবনী পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। কারা বিভাগের আধুনিক প্রযুক্তি-নির্ভর নিয়োগ পদ্ধতি সরকারি দপ্তর এবং সংস্থার নিয়োগের ক্ষেত্রে মডেল নিয়োগ পদ্ধতি হিসাবে বিবেচনার দাবি রাখে। এতে একদিকে যেমন দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য কমানো গিয়েছে, অন্যদিকে প্রতিটি স্তরেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পেশাদার ভুয়া পরীক্ষার্থীও শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। বন্দি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম তুলে ধরে আইজি প্রিজন বলেন, বন্দিদের টেলিফোন কল এবং দেখা সাক্ষাতের বিষয়টি ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হয়েছে যাতে, এক্ষেত্রে সেবাগ্রহীতাদের কোনরূপ হয়রানীর শিকার হতে না হয় এবং একই সাথে নিবিড় নজরদারিও বজায় রাখা যায়। আমরা এজন্য এআই নির্ভর তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। কোন কারাগার প্রাঙ্গণে আগত দর্শনার্থীদের সঙ্গে সম্মানসূচক ব্যবহার করা হচ্ছে এবং সাক্ষাতের সময় তারা যাতে হয়রানির স্বীকার না হয় তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বন্দিদের খাবারের মেন্যুতে প্রোটিনের পরিমাণ এরইমধ্যে স্বল্প পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে এবং তা যৌক্তিক পর্যায়ে বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল এবং এরমধ্যে অনুমোদন পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সকালের নাস্তা এবং বিশেষ দিবসের জন্যও খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। বন্দিদের জামিন প্রক্রিয়ায় যেন কোনো হয়রানির শিকার হতে না হয়, সেজন্য কঠোর নির্দেশনা জারি করা হয়েছে এবং তা নিশ্চিতে প্রতিনিয়ত তদারকি হচ্ছে। হটলাইন সেবা (১৬১৯১) চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সেবাগ্রহীতারা বন্দি সম্পর্কিত সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য আদান-প্রদান করতে পারছেন। কারাগার থেকেই বন্দিরা অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল কোর্টের মাধ্যমে বিচারকার্যে অংশ নিতে পারছেন। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা টুয়েন্টি ইয়ার্স রুলের (কারা বিধি ৫৬৯ ধারা) আলোকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বন্দিকে এরইমধ্যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এবং মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক ৫৬৯ ধারায় মুক্তির বিষয়টি সহজ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্দিদের মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, এর মাধ্যমে কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীও সেবা নিতে পারবেন। বন্দিদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি মাথায় রেখে বিভিন্ন কারাগারে স্থান সংকুলান সাপেক্ষে নানাবিধ খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানাবিধ মনন চর্চার সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া তাদের সংশোধনের জন্য ধর্মীয় শিক্ষাসহ নানাবিধ কাউন্সিলিংয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্দি এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী আত্মীয় স্বজনদের প্রাপ্যতা, করণীয় এবং অকরণীয় সম্পর্কে সজাগ করে তোলার লক্ষ্যে ডকুমেন্টরি প্রদর্শনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মনোবল এবং সেবার মান উন্নয়নে নেওয়া কার্যক্রম সম্পর্কে আইজি প্রিজন বলেন, অবসরগামী কারারক্ষীদের আজীবন রেশন দেওয়ার বিষয়টি সরকার নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে, যা বর্তমানে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উন্নতমানের প্যাকেটজাত রেশন দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং বিশেষ দিবসে খাবার পরিবেশনের জন্য বিশেষ আর্থিক বরাদ্দ করা হচ্ছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শারীরিকভাবে যোগ্য রাখার স্বার্থে ওয়েট চার্ট সুনির্দিষ্টকরণসহ পিটি-প্যারেড বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত দ্রব্য দেওয়া হয়েছে। আইজি প্রিজন বলেন, বিগত সময়ের চ্যালেঞ্জ উপলব্ধি করে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কারারক্ষী গড়ে তুলতে আমরা সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য যুগোপযোগী/প্রযুক্তি-নির্ভর প্রশিক্ষণের মডিউল তৈরি করে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। বিগত এক বছরে ৬৯১ জন কারারক্ষী, ১৫০ জন প্রধান কারারক্ষী, ৬৯ জন সর্বপ্রধান কারারক্ষী, ৩০ জন সার্জেন্ট ইনস্ট্রাক্টর, ৫৫ জন ডেপুটি জেলার ও জেলারদের বিভিন্ন পেশাগত বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। কারাগারের মধ্যে বন্দিদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করার বিষয়টি স্বীকার করে কারা মহাপরিদর্শক বলেন, মোবাইল ফোন ব্যবহারের ঘটনা নতুন নয়, এমনকি বন্দিরা তাকেও ফোন দেয় বলে জানান আইজি প্রিজন। তবে এসব মোবাইল উদ্ধারে বিভিন্ন সময়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান তিনি। কারাগারে বন্দিদের মোবাইল ব্যবহারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইজি প্রিজন বলেন, অবৈধ মোবাইলের মাধ্যমে বন্দিরা আমাকে অনেক সময় ফোন দেয়। মূলত আরেকজনকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য তারা ফোন দেয়, যারা তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ বিষয়ে অনেক সময় অভিযান চালানো হয়েছে, ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু এটাই বাস্তবতা। আমি অস্বীকার করতে পারব না কারাগারে ফোন যায় না। কিন্তু আমরা অবস্থার উন্নতির চেষ্টা করছি। আমাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। কারাগারে মাদক বিস্তার রোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা জানেন কারাগারে বিভিন্ন ধরনের অপরাধী থাকে। আমরা কঠোর হয়েছি, ফলে আমরা অনেকটা উদ্ধার করেছি। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তত এক হাজারের বেশি অভিযান চালানো হয়েছে। তল্লাশিতে বিপুলসংখ্যক ছোট সাইজের মোবাইল উদ্ধার করেছি। এখন অনেকটা কমেছে, তবে বন্ধ হয়েছে বলা যাবে না। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোতাহের বলেন, মোবাইলের বিষয়ে আমরা অনেক কঠোর। এমনকি মোবাইলের আলামত পাওয়ায় ডিভিশন পাওয়া বন্দিদের ডিভিশন বাতিল করা হয়েছে। আমরা কারাগারকে নগদ টাকা মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছি। গত এক বছরে ঢাকা কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে। এখনো অল্প অল্প ধরা পড়ছে। পূর্বের অবস্থা থেকে উন্নতি হচ্ছে। মাদকের বিষয়ে আইজি প্রিজন বলেন, আমরা মাদকের বিষয়ে অনেক কঠোর। এমনকি পেটের মধ্যে করে ইয়াবা নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে চট্টগ্রামে বেশি ধরা পড়ছে। তিনি বলেন, মাদক মামলায় যারা গ্রেপ্তার তাদের কারাগারে আনার পর বিশেষ সেলে রাখা হয়, যাতে করে তারা মাদক ছড়িয়ে দিতে না পারে। এমনও বন্দি এসেছে যার পেটে ১২০০ ইয়াবা পেয়েছি। আমরা এখনো শতভাগ সফল নই, তবে আমরা উন্নতি করেছি। এমনকি মাদকের সঙ্গে জড়িত কারারক্ষীদের চাকরিচ্যুত করার পাশাপাশি ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কারাগার ও কাশিমপুরের রান্না করা খাবার বাসা থেকে দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে জানান তিনি। কারাগারে খাবারের মান নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইজি প্রিজন বলেন, আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি, বন্দিদের প্রাপ্যতা অনুসারে খাবারে যেন ছাড় দেওয়া না হয়। এখন খাবারের পরিমাণ নিয়ে খুব বেশি অভিযোগ পাবেন না। হ্যাঁ, রান্না নিয়ে অভিযোগ থাকতে পারে। কারণ আমাদের রাঁধুনিরা প্রফেশনাল কুক নন, বন্দিরাই রান্না করেন। যে কারণে স্বাদ নিয়ে কিছু কিছু অভিযোগ থাকতে পারে। কিন্তু পরিমাণ ও প্রাপ্যতা নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই। আইজি প্রিজন বলেন, তাদের (কারাবন্দি) একটি অভিযোগ আছে প্রোটিন নিয়ে। বন্দিদের মাথাপিছু ৩৬ গ্রাম প্রোটিন দেওয়া হয়। মাছ, মাংসের টুকরো হিসেবে এটি ছোট একটি পিস। এটা সরকারি বরাদ্দ। এখানে আমার কিছু করার নেই। কিন্তু সরকার এটি বাড়িয়ে ৫৪-৫৫ গ্রামে নিয়ে গেছে। এতে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়বে। কারাগারগুলোতে চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মোতাহের হোসেন বলেন, আমাদের কারা অধিদপ্তরে লিস্টেড ডাক্তার আছে ১৪১ জন। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ২ জন। এ ছাড়া সিভিল সার্জন থেকে ১০৩ জন নিয়োগপ্রাপ্ত আছেন, যারা প্রয়োজনে আসেন। তবে এটা আমাদের জন্য পর্যাপ্ত নয়। আমরা এটা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। এটি দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছি। আমাদের অ্যাম্বুলেন্সেরও স্বল্পতা আছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স