ঢাকা , শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সম্পদ পাচার রোধে আন্তর্জাতিক বিধি-বিধান প্রণয়নের প্রস্তাব আদালতে সাবেক এমপি মুক্তির ‘জয় বাংলা’ স্লোগান বাংলাদেশে চিকুনগুনিয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য সতর্কতা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলি বাণিজ্য নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্টমার্টিন প্রতিমা ভাঙচুরের অনেকগুলো ঘটনাই ঘটছে তুচ্ছ কারণে-আইজিপি যে কোনো বিষয়ে প্রতিবেশীর হস্তক্ষেপ দেশের জন্য চ্যালেঞ্জ -জামায়াত আমির ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত অভিযোগ রিজভীর যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে আখতারের মামলা ভুয়া তথ্য প্রচার প্রতিরোধে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিসহ ইউএনডিপির প্রতিনিধিদলের বরিশাল জেলা আদালত পরিদর্শন ফেব্রুয়ারিতেই ভোট কেউ ফাউল করতে নামবেন না : সিইসি অক্টোবরেই একক প্রার্থী চূড়ান্ত করবে বিএনপি কে জে এফ ডি শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে কাঁদলেন হাদী পোরশায় শিক্ষকদের সাথে ব্যুরো বাংলাদেশ এনজিওর মতবিনিময় পোরশায় ৩৫০ টি আমগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা আমতলীতে জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম মোল্লা ও সদস্য সচিব হুমায়ুন কবির শাহিনকে ফুলেল শুভেচ্ছা মা ইলিশ সংরক্ষণে আমতলীতে সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত মার্কিন কোম্পানিকে বিনিয়োগের আহ্বান দেশে জঙ্গিবাদ নেই-এটিইউ প্রধান

পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র

  • আপলোড সময় : ১১-০৮-২০২৫ ০৩:৪৫:৩৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৮-২০২৫ ০৩:৪৫:৩৩ অপরাহ্ন
পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র
* সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অপহরণ ও চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ পাহাড়ের জনজীবন * ত্রিপুরা-মিজোরামের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামে জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠায় তৎপরতা পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ের সবুজ-শীতল জনজীবনে প্রশান্তির বদলে ভয় আর নিরাপত্তাহীনতা বিরাজ করছে। পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক রয়েছে একে-৪৭, একে-৫৬, একে-২২, এম-১৬, মার্ক-২ রাইফেল, এম-৪ কার্বাইন, ৪০ এমএম গ্রেনেড লঞ্চার, চায়না রাইফেল, নাইন এমএম পিস্তল, এসএলআর, এসএমজি, এলজি, বিমানবিধ্বংসী রিমোট কন্ট্রোল বোমা, গ্রেনেড, হেভি মেশিনগান, জি-৩ রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল। এ ছাড়াও রয়েছে রকেট লঞ্চার, বিভিন্ন ধরনের রাইফেল, হাতবোমা, শক্তিশালী ওয়াকিটকি, দেশি পিস্তল, বন্দুক, মর্টার, ড্রোন, সিগন্যাল জ্যামারসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন সরঞ্জাম। এসব অত্যাধুনিক প্রাণঘাতী অস্ত্রের মজুত রয়েছে দেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে থাকা পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে। এসব অস্ত্রের জন্য খাগড়াছড়ির মণিপুরের তারাবন এলাকায় রয়েছে অস্ত্রগুদাম। খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অপহরণ আর আধিপত্য বিস্তারে ব্যবহার করা হচ্ছে এসব মরাণাস্ত্র অস্ত্র। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অপহরণ ও চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ স্থানীয়রা। মারণাস্ত্রের ঝনঝনানিতে অশান্ত হয়ে উঠছে পাহাড়। বিপুল পরিমাণ অস্ত্রের মজুত, চাঁদাবাজি আর আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে সন্ত্রাসীরা এখন স্বপ্ন দেখছে তিন পার্বত্য জেলা নিয়ে স্বাধীন জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার। তিন পার্বত্য জেলায় কাজ করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এসব তথ্য জানান। জানা গেছে, খাগরাছড়ি এলাকার পহাড়ের চুড়ায় ছোট্ট এক স্কুল। পড়েন উপজাতি শিশুরা। এখানেই সরকার ও সেনাবাহিনীর খরচে নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে দোতলা ভবন, যাতে আরও ভালো শিক্ষা পেতে পারেন তারা। তবে ভবনটি বছরখানেক ধরে নির্মানাধীন অবস্থায় পড়ে আছে। কারণ পাহাড়ের সন্ত্রাসী সংগঠনকে চাঁদা দেয়া হয়নি। এই স্কুলের এক শিক্ষিকা জানালেন, চাঁদা না দেয়ায় ভবনের নির্মান কাজ বন্ধ। শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে পাশে থাকা এক ভাঙ্গা টিনের ঘরে। শুধু স্কুল নয়, পাহাড়ের সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে চাঁদা দিতে হয় দলমত নির্বিশেষে সবার। যারা চাঁদা না দেন, তাদের ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠানে চালানো হয় হামলা। অপহরণ করা হয় অনেককে। তিন পার্বত্য জেলায় কাজ করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানিয়েছেন, পাহাড়ে বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও বিবৃতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তাদের দাবিদাওয়ার পেছনে পার্বত্য চট্টগ্রামে একটি ‘জুম্মল্যান্ড’ গঠনের অন্তর্নিহিত ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিজোরাম রাজ্যের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামের মানচিত্র যোগ করে কল্পিত ‘জুম্মল্যান্ড’-এর মানচিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। তারা জানান, ৫ আগস্ট সরকারের পট পরিবর্তনের পর দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাই তো একচ্ছত্র আধিপত্য, চাঁদাবাজি ও ভূমি দখলের লক্ষ্যে অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে পাহাড়কে অশান্ত করে তুলেছে সন্ত্রাসীদের আঞ্চলিক চারটি সংগঠন। ওই চার সংগঠন হলো ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ-প্রসিত), ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক), জনসংহতি সমিতি (সন্তু লারমা বা মূল) ও জেএসএস (সংস্কার)। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য শান্তিচুক্তির বিরোধিতা করে আসছে তারাই আধিপত্য বিস্তার ও নিজের শক্ত অবস্থান জানান দিতে অস্ত্রের হুংকার দিচ্ছে। তারা প্রতিনিয়ত ঘটাচ্ছে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। সংশ্লিষ্টরা জানান, তিন পার্বত্য জেলা থেকে বছরে চাঁদাবাজি হচ্ছে ৭০০ কোটি টাকার বেশি। ২০২৫ সালে প্রতিবেশী দেশের পুলিশ বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করা অস্ত্র ও গোলাবারুদের বড় পাঁচটি চালান ধরা পড়ে। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ইউপিডিএফ (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি ৪০ এমএম গ্রেনেড লঞ্চার, দুটি এম-১৬ রাইফেল, তিনটি একে-৪৭ রাইফেল, ১০টি গ্রেনেড, ১০ হাজার ৫০ রাউন্ড অ্যামুনেশন এবং ১৩টি ম্যাগাজিন। ২১ জানুয়ারি একই দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে পাওয়া যায় একটি ৯ এমএম পিস্তল, তিন রাউন্ড অ্যামুনেশন, দুইটি মোবাইল, ২৫ হাজার টাকা এবং ভারতীয় ২ লাখ ১১ হাজার রুপি। পরের অভিযানে ২৩ জানুয়ারি ইউপিডিএফ (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছে পাওয়া যায় একটি একে-৪৭ রাইফেল, দুইটি ম্যাগজিন, ৪৫ রাউন্ড অ্যামুনেশন। চলতি বছর ১২ ফেব্রুয়ারি জেএসএস (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে পাওয়া যায় দুইটি একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, পাঁচটি মার্কিন তৈরি এম-৪ কার্বাইন, ২০টি ম্যাগাজিন, ৫০৪ রাউন্ড ৭.৬২ মি.মি. অ্যামুনেশন ও ৪ হাজার ৬৭৫ রাউন্ড ৫.৫৬ মি.মি. অ্যামুনেশন। ২৩ মার্চ আরেক অভিযানে পাওয়া যায়-৬ হাজার ২০০ রাউন্ড ৭.৬২ মি.মি. একে সিরিজ রাইফেলের অ্যামুনেশন, ১ হাজার ৮০০ মিটার কর্ডেক্স বিস্ফোরক তার, ৬০০টি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ডেটোনেটর, ২০ মিটার সেফটি ফিউজ ও বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম। তবে এটা কোন সন্ত্রাসী দলের, তা জানতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সূত্র জানায়, চুক্তি বাস্তবায়নে ঘ খণ্ডের ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সরকারের সঙ্গে জেএসএসের চুক্তি স্বাক্ষরের ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র জমাদানের জন্য দিন, তারিখ ও স্থান নির্ধারণ এবং সদস্যদের তালিকা দাখিল করার কথা। এটি এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি এবং জেএসএসের সব অস্ত্র সমর্পণ করা হয়নি। ফলে পাহাড়ে অস্থিরতা এবং শান্তি স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীদের নিয়মিত চাঁদাবাজি, হত্যা, গুম ও অপহরণের কারণে সাধারণ জনগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। শান্তিচুক্তির পর অস্ত্র সমর্পণ না হওয়ায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলার মতো ঘটনা ঘটছে। তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে চারটি আঞ্চলিক সংগঠনের সশস্ত্র গ্রুপের রয়েছে আর্ম ক্যাডার ও সেমি আর্ম ক্যাডার বাহিনী। এর মধ্যে আর্ম ক্যাডারের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। অন্যদিকে সেমি আর্ম ক্যাডারের সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। সেমি আর্ম ক্যাডাররা অস্ত্রে প্রশিক্ষিত। তারা ভবিষ্যতে সংগঠনগুলোর জন্য কাজে লাগে। এসব সন্ত্রাসীর কাছে কয়েক হাজার আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। এসব পরিপ্রেক্ষিতে তিন পার্বত্য জেলায় ১৯৭৭ সালের ৩০ জুন থেকে ৫টি অপারেশন পরিচালনা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রথম অপারেশন ছিল অপারেশন ডিগ আউট। এটা চলে এক বছর। দ্বিতীয় অপারেশন ট্রাইডেন্ট। ১৯৭৭ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু হয়ে এটা চলে ১৯৭৯ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। ১৯৭৯ সালের ১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ১৯৮৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে অপারেশন পাঞ্চিং টাইগার। চতুর্থ অপারেশনের নাম অপারেশন দাবানল। ১৯৮৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে এটা শেষ হয় ২০০১ সালের ৩১ জুলাই। সর্বশেষ অপারেশন উত্তরণ শুরু হয় ২০০১ সালের ১ আগস্ট থেকে। এ অপারেশন চলে দীর্ঘদিন। বান্দরবান জেলার মহালছড়ি সদর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে মেম্বার মো. শাহাদাৎ হোসেন বলেন, পাহাড়ে চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের চাঁদাবাজি ও অস্ত্রবাজি থেকে পাহাড়ি-বাঙালি কেউই রেহায় পাচ্ছে না। ত্রিপুরা, মিজোরাম ও মিয়ানমার সীমান্ত পাড়ি দিয়ে পাহাড়ের ৪ সংগঠনের কাছে এসেছে আধুনিক মারণাস্ত্র। এসব অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে এলএমজি, এসএমজি, একে৪৭ রাইফেল, ৭.৬২ মি.মি. রাইফেল, এম-১৬ রাইফেল, জি-৩ রাইফেল, ০.২২ রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, পিস্তল, মর্টার, দেশীয় পিস্তল, দেশীয় বন্দুক, হ্যান্ড গ্রেনেড ও রকেট লাউঞ্চারসহ আধুনিক সব আগ্নেয়াস্ত্র। ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের কেন্দ্রীয় সভাপতি শ্যামল কান্তি চাকমা বলেন, পাহাড়ে সন্ত্রাসীরা নিজেদের প্রয়োজনে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করছে। তবে চাঁদা, অস্ত্রবাজির সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন তিনি। খাগড়াছড়ি জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন মজুমদার বলেন, পাহাড়ে সন্ত্রাসীরা বেপোয়ারা হয়ে উঠেছে। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অস্থির পাহাড়ের মানুষ। সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তা বাহিনীকেও চ্যালেঞ্জ করছে। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালানোর দাবী জানিয়ে বলেন, অন্যথায় পাহাড়ের পরিস্থিতি ভয়ংকর রূপ নেবে। নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে সন্ত্রাসীরা গ্রেফতার হলেও আইনের মারপ্যাচে জামিনে গিয়ে আবার সক্রিয় হচ্ছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে। বাহারছড়ার ইউপি সদস্য হুমায়ুন কবির বলেন, যতক্ষণ স্থানীয় মানুষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং জনপ্রতিনিধিরা যৌথভাবে কাজ না করবেন, ততদিন এ অপরাধ রোধ অসম্ভব। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী পাহাড়ের সমস্যার মূল কারণ হিসেবে চাঁদাবাজিকে চিহ্নিত করে বলেছেন, পাহাড়ে সব ধরনের সহিংসতা ও সমস্যার মূল কারণ হলো চাঁদাবাজি। এটিকে বন্ধ না করলে পাহাড়ের সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে না।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ