ঢাকা , শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫ , ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো নিমজ্জিত ট্রলারসহ নিখোঁজ জেলের লাশ রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কর্নেল আজাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিন ইউনিয়ন যাচ্ছে অন্য আসনে, প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ টিকিট সিন্ডিকেটে জড়িত এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল দাবি পাবিপ্রবি ছাত্রলীগের ২৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা মোহাম্মদপুরে সেনা অভিযানে ককটেল ও দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪ সাগর পাড়েও জন্ম নেয় ইতিহাস শেরপুরে যাত্রীবাহী বাস পুকুরে শিশু নিহত, আহত ১৫ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে আসছে বড় পরিবর্তন উত্তরা-তুরাগে নীরবে চলছে দখলবাজি ও চাঁদাবাজি নওগাঁয় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু আদমদীঘির কয়াকুঞ্চি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের সাত বছর যাবৎ এমপিও স্থগিত নীলফামারীতে ইয়াবাসহ কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার লালপুরে এক কোটি ৬২ লাখ ৩৩ হাজার টাকা ব্যয়ে গ্রামীণ রাস্তার উদ্বোধন কলাপাড়ায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ৬৭ হাজার গ্রাহক অন্ধকারে মীরসরাইয়ে চলছে পাহাড় কাটার মহোৎসব কিশোরগঞ্জে ডাকাতির সময় ৫ জনকে গণপিটুনি রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য কলিমুল্লাহ গ্রেফতার সরকারি অর্থের অপব্যবহারের অভিযোগ রুট পারমিট ছাড়াই চলছে বিপুলসংখ্যক গণপরিবহন

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কর্নেল আজাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে

  • আপলোড সময় : ০৮-০৮-২০২৫ ০১:০৩:২৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-০৮-২০২৫ ০১:০৩:২৩ অপরাহ্ন
রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কর্নেল আজাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে
রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ টাঙ্গাইল-মধুপুর-ধনবাড়ি সংসদীয় আসনের আসন্ন  জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রাথী লেঃ কর্নেল (অবঃ) মোঃ আসাদুল ইসলামের  বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে-ভাবমূর্তি নষ্ট এবং জনসমর্থন কমানোর চেষ্টার অভিযাগ পাওয়া গেছে। ব্যক্তিগত আক্রমণমূলক মন্তব্য, মিথ্যা তথ্য, অর্ধ-সত্য প্রচারের  মাধ্যমে  বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার চালানোর  অভিযোগ করেছেন   লেঃ কর্নেল (অবঃ) মোঃ আসাদুল ইসলাম। তিনি এলাকায় কর্নেল আজাদ নামে পরিচিত। গত ৫ আগস্টে কর্নেল আজাদের নেতৃত্বে এক বিশাল বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। সামান্য বাকবিতণ্ডার জের হিসাবে  ৬ আগস্ট  সাইফুল নামের একজন লোকজন নিয়ে রাস্তায় টানানো বি এন পি র ব্যানার ফেস্টুন ছিড়ে ফেলে । কর্নেল আজারের ফ্যামিলির সবাই বি এন পি। তার আপন বড়ভাই আশরাফুল ইসলাম মাসুদ দীর্ঘদিন ৬ নং মির্জাবাড়ি ইউনিয়ন বি এন পি’র সাধারণ সম্পাদক ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক । তার পিতা মরহুম গোলাম মোস্তফা জাগদল এর সদস্য এবং গ্রাম সরকার প্রধান ছিলেন। বিএনপি পরিবার হওয়ার কারণে সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র বিএনপি পরিবার বলে তাকে প্রমোশন না দিয়ে অকালীন বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। ২০১৬ সালে তিনি চাকুরী ছাড়ার পর মিরপুর এলাকায় রিয়েল এস্টেট ব্যবসা করে আসছেন। ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে তিনি একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বেশ বড় অংকের টাকা লোন হিসেবে নেন। টাকার পরিমান বেশি হওয়ায় বিনিয়োগকারী একটা চুক্তির মাধ্যমে ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা প্রদান করেন এবং জমিটি বিক্রি হওয়ার পরে বিনিয়োগকারীর নির্দেশিত হিসাবেই লভ্যাংশসহ টাকা ফেরত দেন। বিনিয়োগকারীর অনুরোধ অনুযায়ী এই চুক্তিতে গ্যারান্টর হিসাবে ততকালীন জেনারেল জিয়াউল আহসানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। উল্লেখ্য যে, জিয়াউল আহসান কর্নেল আজাদের ব্যাচমেট।  তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয় যাতে বিনিয়োগকারী নিশ্চিত থাকতে পারেন যে চুক্তি অনুযায়ী সে টাকাটা ফেরত পাবে। জমিটির একটা অংশ জিয়াউল আহসান তার নিজের বিনিয়োগে যা তার একাউন্ট হতে সরাসরি জমির মালিকেরা পেয়েছেন, তার স্ত্রীর নামে নেন। সোশ্যাল মিডিয়া একজন ব্যক্তি যে যৌথ দলিলের কথা বলেছেন, তা এই দলিল। মোট তিনজন বিনিয়োগ করেছেন যার যার একাউন্ট থেকে, সমপরিমাণ জমি তিনজনের নামে একটা দলিল হয়। এখন তার দাবিকৃত দলিল প্রকাশ করুক যাতে কে মিথ্যা আর কে সত্য তা প্রতিষ্ঠিত হয়। যার যার টাকার সোর্স তার তার দায়িত্ব। কর্নেল আজাদ তার সকল সব লেনদেন ব্যাংকিং চ্যানেলে এবং লোন গ্রহণ, জমি কেনা, বিক্রি করে টাকা ফেরত সবই তার আয়কর ফাইলে দেখানো আছে বলে তিনি দাবি করেন। জিয়াউল আহসান কি কি ক্রিমিনাল অফেন্স করেছেন, তা নিশ্চয়ই তার অন্য ব্যাচমেটের দায় নয়। ইলিয়াস মোল্লার যে ছবিটি নিয়ে বিতর্ক, তার জবাব ওই অনুষ্ঠানে কর্নেল আজাদের ফেসবুক ভিডিও বক্তব্যে পরিষ্কার যে, ওটা প্রকল্প উদ্বোধন অনুষ্ঠান ছিলো। ইলিয়াস মোল্লার লোকেরা কোম্পানির ব্যানার খুলে তাদের নির্বাচনী ব্যানার লাগায়। গত ৫ আগস্টে কর্নেল আজাদের নেতৃত্বে এক বিশাল বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এই মিছিল শেষে ছোট্ট একটা বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সাথে সামান্য বাকবিতণ্ডা হয় কর্নেল আজাদের বড়ভাই আশরাফুল ইসলাম মাসুদের সাথে। যেটা তাৎক্ষণিক সেখানেই সমাধান হয়। অথচ পরদিন, ৬ আগস্ট বিদ্যালয়ের কোমলপ্রাণ ছাত্রদের দিয়ে সাইফুল নামের একজন শিক্ষকসহ রাস্তায় টানানো বি এন পি র ব্যানার ফেস্টুন ছিড়ে ফেলা হয়। কর্নেল আজাদের কেন্দ্রীয় অফিসের সাটার ভেংগে ফেলা হয়। এতোকিছুর পরেও কর্নেল আজাদ ৬ তারিখ বিকালে শান্তির বার্তা দেন যে, আমারা প্রতিযোগিতা করি, কিন্তু প্রতিহিংসা নয়। মূলত কর্নেল আজাদের জনপ্রিয়তায় অনেকেই নাখোশ। তারাই পিছনে থেকে সকল ষড়যন্ত্রে ইন্ধন দিচ্ছেন বলে জানা যায়।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স