ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
শেরপুরে বিশ্বখ্যাত হারল্যান ব্র্যান্ড শো-রুম উদ্বোধন ফুলবাড়ীতে ইয়ামিন অনুমোদনহীন মরিচ ও হলুদের গুড়ার ছড়াছড়ি চাঁদপুরে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেক পেয়েছেন ১৯ সাংবাদিক শরীয়তপুর জেলা পরিষদের অভ্যন্তরীণ পুকুরে দেশীয় প্রজাতির পোনা মাছ অবমুক্ত পঞ্চগড়ে সারজিস আলমের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভ কামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার হাজীগঞ্জে অফিস না করে নিয়মিত বেতন ভাতা নিচ্ছেন খাদ্য পরিদর্শক ৭২-এর সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেয়ার কথা সম্পূর্ণ অবাস্তব- ড. রেদোয়ান আহমেদ মাদারীপুরে কৃষি কর্মকর্তা সংকটে মন্থরগতিতে চলছে চাষাবাদ কার্যক্রম চৌগাছা পৌর বিএনপির ৪নং ওয়ার্ড কর্মিসভা কমলনগরে ভুয়া দলিলে জমি দখলে নিলেন ভগ্নিপতি কলাপাড়ায় প্রাথমিকের ভান্ডারের শিক্ষাকার্যক্রম নিয়ে হতাশার যেন শেষ নেই ইয়ামালের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন নিকোল ফুটবল বিশ্বকাপের টিকিটের দাম কমানোর আহ্বান নেপাল থেকে বিশেষ বিমানে দেশে ফিরলেন জামালরা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ছিটকে গেলেন এনগিদি যে কারণে রেকর্ড দামে ব্রেভিসকে দলে নিলেন গাঙ্গুলি আদালতে পাকিস্তানের সঙ্গে ম্যাচ বাতিলের আবেদন প্রথমবারের মতো প্লে-অফে উঠলো সাকিবের অ্যান্টিগা বাংলাদেশকে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে দেখছেন আশরাফুল

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়Ñ আমীর খসরু

  • আপলোড সময় : ২৮-০৭-২০২৫ ১০:৫৯:৪১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৮-০৭-২০২৫ ১০:৫৯:৪১ পূর্বাহ্ন
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়Ñ আমীর খসরু
দেশে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির অভাব, তাই প্রশাসনের কার্যকারিতা কমে গেছে। বিদেশি বিনিয়োগও থমকে আছে। দেশের বিনিয়োগকারীরাও এখন নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়। নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করলেই জনগণের মালিকানা ফিরবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। গতকাল রোববার ঢাকায় রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। আমীর খসরু বলেন, দেশে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির অভাবেই প্রশাসনের কার্যকারিতা কমে গেছে। সরকারি কর্মকর্তা ও পুলিশ এখন কাজ করছে না। বিদেশি বিনিয়োগও থমকে আছে। কারণ, দেশে দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিতামূলক কোনো সরকার নেই। জুলাই আন্দোলন নিয়ে বক্তব্যে আমীর খসরু বলেন, এই আন্দোলন নতুন কিছু নয়, বরং এটি বাংলাদেশের মানুষের রক্তে মিশে আছে। আমরা শেখ হাসিনার পতন না ঘটিয়ে বাড়ি ফিরতাম না। ৫ আগস্টের মধ্যে তার পদত্যাগ না হলে আন্দোলন চলতেই থাকত। তিনি দাবি করেন, দেশের বিনিয়োগকারীরা এখন নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়। আর একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করলেই জনগণের মালিকানা ফিরে আসবে, সাংবিধানিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে। সংলাপ ও আন্দোলন নিয়ে বিভাজন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, আন্দোলনের ভেতরে নানা মতপার্থক্য থাকতেই পারে, তবে কেউ এটিকে হাইজ্যাক করতে পারবে না। আমরা এমনকি আন্দোলনের কৃতিত্বও এককভাবে দাবি করিনি, যদিও বিএনপির নেতাকর্মীরাই সবচেয়ে বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। আন্দোলনের লক্ষ্য প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, এই লড়াই মূলত জনগণের মালিকানা ফিরে পাওয়ার সংগ্রাম। একটি দায়িত্বশীল প্রশাসন এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার অপরিহার্য। উন্নত দেশগুলোর অভিজ্ঞতাও তাই বলে- যেসব দেশে বিপ্লবের পর দ্রুত নির্বাচিত সরকার এসেছে, সেখানে উন্নয়ন হয়েছে; আর যেসব দেশে তা বিলম্বিত হয়েছে, তারা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক বিভেদ প্রসঙ্গে খসরু বলেন, বিভেদ না থাকলে রাজনীতি চলে না। তবে আমরা বাকশাল গঠনের মতো মনোভাব নিয়ে আসিনি। শেখ হাসিনার পতনের পর জনগণের চিন্তাভাবনায় যে পরিবর্তন এসেছে, সেটিকে মাথায় রেখেই ভবিষ্যতের রাজনীতি পরিচালিত হওয়া উচিত। যাদের নির্বাচন নিয়ে ভয় আছে, তাদের উচিত অংশ না নেওয়া। তবে রাজনৈতিকভাবে জনগণের সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না- এটাই বাস্তবতা।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ